প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিওর লটারি তুলে নেওয়া ও আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা শেয়ারবাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেই মনে করছেন বিশ্লেষক ও বাজারসংশ্লিষ্টরা। আইপিও আবেদন করতে হলে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম বিনিয়োগের যে বিধান করা হয়েছে, সেটিকেও স্বাগত জানিয়েছেন বাজারসংশ্লিষ্ট সবাই।
গত বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) আইপিওতে লটারিপদ্ধতি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি আইপিও আবেদনের আগে একজন বিনিয়োগকারীর সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা বিনিয়োগ বাধ্যতামূলক করা হয়। এ ছাড়া আইপিও আবেদনের ন্যূনতম চাঁদা নির্ধারণ করা হয় ১০ হাজার টাকা। তবে আইপিও আবেদনের ক্ষেত্রে কোনো ঊর্ধ্বসীমা রাখা হয়নি।